New customer? Create your account OR Forgot password?
Already have a acoount? Login
আমাদের অনেকেরই কিছু ছোটখাটো অভ্যাস আছে, যা দেখতে নিরীহ মনে হলেও দীর্ঘমেয়াদে তা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে এমনই দুইটি অভ্যাস বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য—পিম্পল পপিং (ব্রণ খোঁচানো) এবং নাকের লোম টানা। এগুলোর প্রাথমিক ক্ষতি হলো ত্বকের সংক্রমণ, দাগ, বা স্থায়ী স্কার। কিন্তু, জানেন কি? এই অভ্যাসগুলো আপনার মৃত্যুর কারণ পর্যন্ত হতে পারে! ব্রণের ওপর নখ দিয়ে চাপ দিয়ে বা খোঁচানোর সময় স্কিনে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করার ঝুঁকি তৈরি হয়। এতে যে ইনফেকশন হতে পারে, তা রক্তের মাধ্যমে সারা শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে। নাকের ভেতরের লোম টানা অনেকের জন্য স্বাভাবিক অভ্যাস। কিন্তু এই কাজটি করলে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। এমন অঞ্চলে ব্যাকটেরিয়াগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে কারণ এই অঞ্চলগুলোর রক্ত সরবরাহ সরাসরি মস্তিষ্কের সঙ্গে সংযুক্ত। যদি সংক্রমণ একবার মস্তিষ্কে ছড়িয়ে যায়, তবে চিকিৎসা না পেলে এটি মৃত্যুর কারণ হতে পারে। আপনার ত্বকের যত্নের জন্য অভিজ্ঞ ডার্মাটোলজিস্টের সাহায্য নিন। অভ্যাসগুলো যত তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করবেন, ততটাই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ছোট অভ্যাস কিন্তু বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সচেতন থাকুন, নিরাপদ থাকুন।পিম্পল পপিং (ব্রণ খোঁচানো):
মুখের মধ্যে নাক ও ঠোঁটের মাঝখানের অঞ্চলকে "ডেঞ্জার ট্রায়াঙ্গেল" বলা হয়। এই অঞ্চলে ত্বকের ভেতর রক্তনালীগুলো মস্তিষ্কের রক্তনালীর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত। ফলে এখানকার কোনো ইনফেকশন ছড়িয়ে গিয়ে ব্রেইন অ্যাবসেস (মস্তিষ্কের সংক্রমণ), সেপসিস, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটাতে পারে।নাকের লোম টানা:
নাকের ভেতরের লোম আমাদের দেহের জন্য একটি সুরক্ষা দেয়াল হিসেবে কাজ করে, যা বাইরের ধুলাবালি ও জীবাণুকে শ্বাসতন্ত্রে প্রবেশ করতে বাধা দেয়। লোম টেনে তোলা বা ছেঁড়া হলে সেখানে ছোট ছিদ্র তৈরি হয় এবং ব্যাকটেরিয়া সহজেই ঢুকে পড়ে।
ইনফেকশন মারাত্মক আকার ধারণ করলে এটি কাভারনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস (মস্তিষ্কের রক্তনালীর ব্লকেজ) অথবা মেনিনজাইটিসের কারণ হতে পারে।কেন এমন হয়?
এ অভ্যাসগুলো কীভাবে এড়াবেন?
বিশেষ পরামর্শ: