New customer? Create your account OR Forgot password?
Already have a acoount? Login
ত্বকের দাগ দূর করার জন্য কিছু কার্যকরী ঘরোয়া উপায় এবং চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। এটি নির্ভর করে দাগের ধরণ ও গভীরতার ওপর। নিচে কিছু প্রাকৃতিক ও চিকিৎসাবিষয়ক সমাধান দেওয়া হলো—
১. লেবুর রস
লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবে কাজ করে।
তুলার বলে লেবুর রস লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সংবেদনশীল ত্বকের জন্য মধু বা গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা ত্বকের কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
প্রতিদিন দাগের ওপর সরাসরি লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন।
মধু ও দারুচিনি পেস্ট
মধুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ ত্বক পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
মধু ও দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে দাগের ওপর লাগান, ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আলুর রস
আলুর রসে প্রাকৃতিক এনজাইম থাকে, যা দাগ হালকা করতে সহায়ক।
আলুর রস বা পাতলা স্লাইস দাগের ওপর ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
বেকিং সোডা ও পানি
এটি এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে, মৃত কোষ দূর করতে সহায়ক।
বেকিং সোডার সঙ্গে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ২-৩ মিনিট মালিশ করুন, তারপর ধুয়ে ফেলুন।
ভিটামিন C সিরাম
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ও দাগ হালকা করতে কার্যকর।
প্রতিদিন সকালে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
রেটিনয়েড ক্রিম
নতুন কোষ উৎপন্ন করতে সাহায্য করে এবং পুরনো দাগ দূর করে।
চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করুন।
গ্লাইকোলিক এসিড বা সালিসাইলিক এসিড
কেমিক্যাল এক্সফোলিয়েশন করতে সাহায্য করে, যা ত্বক উজ্জ্বল করে এবং দাগ কমায়।
লেজার থেরাপি বা মাইক্রোনিডলিং
গভীর দাগ বা ব্রণের দাগ দূর করতে কার্যকর।
এটি ত্বকের নতুন কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে।
সরাসরি রোদে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
প্রচুর পানি পান করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
কোনো উপাদানে অ্যালার্জি থাকলে ব্যবহার করবেন না।
আপনার দাগের ধরন ও ত্বকের অবস্থা অনুযায়ী পদ্ধতি বেছে নিন। যদি দাগ বেশি গভীর হয়, তাহলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া ভালো।