New customer? Create your account OR Forgot password?
Already have a acoount? Login
২০২৪ সালে স্কিনকেয়ার জগতে বেশ কিছু উপাদান ও পদ্ধতি বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল। নিচে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি তুলে ধরা হলো:
নিয়াসিনামাইড ত্বকের অতিরিক্ত তেল উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে, দাগছোপ ও বয়সের ছাপ কমায় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এছাড়াও এটি প্রদাহরোধী হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে।
রেটিনল ত্বকের কোষ পুনর্জন্মে সহায়তা করে এবং বার্ধক্যের লক্ষণ কমায়। তবে, সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বুকিচল নামক প্রাকৃতিক বিকল্প ব্যবহৃত হয়েছে, যা রেটিনলের মতোই কার্যকর কিন্তু কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত।
সামুদ্রিক শৈবাল ও অ্যাস্টাজ্যানথিনের মতো উপাদানগুলো ত্বকের আর্দ্রতা বাড়াতে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করতে ব্যবহৃত হয়েছে, যা ত্বককে সুরক্ষা দেয় এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
বেশি সংখ্যক পণ্য ব্যবহারের পরিবর্তে, ২০২৪ সালে ত্বকের যত্নে মিনিমালিস্টিক পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। ক্লেনজিং, ময়েশ্চারাইজিং এবং সানস্ক্রিন ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখা হয়েছে।
স্ক্যাল্পের স্বাস্থ্য ত্বকের যত্নের অংশ হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে, যেখানে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড বা গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ব্যবহার করে স্ক্যাল্প এক্সফোলিয়েশন করা হয়েছে।
সুন্দর ত্বকের জন্য ভেতর থেকে পুষ্টি সরবরাহের ধারণা জনপ্রিয় হয়েছে, যেখানে সুপারফুড, ভিটামিন এবং কোলাজেন-বুস্টিং উপাদানসমৃদ্ধ পণ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ার ফিল্টার এড়িয়ে প্রাকৃতিক ত্বককে গ্রহণ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা সৌন্দর্যের বাস্তব ও খাঁটি মান প্রচার করে।
এই ট্রেন্ডগুলো ত্বকের যত্নে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও পদ্ধতি নিয়ে এসেছে, যা ত্বকের সুস্থতা ও সৌন্দর্য বাড়াতে সহায়তা করেছে।